শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:০৯ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম:
এক দফা দাবিতে নার্সদের পতাকা মিছিল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ বিসিক মুদ্রণ শিল্পনগরী স্থাপন প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন বন্যাদুর্গতদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ ও চিকিৎসাসেবা অব্যাহত রেখেছে বিজিবি সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ী দলকে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টার ফুলেল শুভেচ্ছা বাড়ছে পদ্মার পানি, বন্যার আতঙ্ক রাজশাহীতে টেক্সটাইল করপোরেশন পরিদর্শন করলেন বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা দূষণ নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতা বৃদ্ধি করবে বিশ্বব্যাংক : পরিবেশ উপদেষ্টা “যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টার ঝটিকা সফর” স্বচ্ছতা নিয়ে কাজ করার আহ্বান উপদেষ্টা এম সাখাওয়াতের

৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল নেপাল

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে হিমালয় অঞ্চলের দেশ নেপাল। রোববার (২২ অক্টোবর) সকালে আঘাত হানা এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ১। অবশ্য কম্পনের জেরে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানা যায়নি।

রোববার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার সকালে রিখটার স্কেলে ৬.১ মাত্রার একটি ভূমিকম্প নেপালের রাজধানী শহর কাঠমান্ডুতে আঘাত হানে বলে দেশটির ন্যাশনাল আর্থকুয়াক মনিটরিং অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার জানিয়েছে।

শক্তিশালী এই ভূমিকম্পটি সকাল ৭ টা ৩৯ মিনিটে রেকর্ড করা হয় এবং কাঠমান্ডু ছাড়াও বাগমতি এবং গন্ডাকি প্রদেশের অন্যান্য জেলাতেও কম্পন অনুভূত হয়। অবশ্য কম্পনের ফলে তাৎক্ষণিকভাবে কোনও মৃত্যু বা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নেপালে ভূমিকম্প সাধারণ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া নেপাল বিশ্বের অন্যতম ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। যার কারণে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটি সবসময় ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে থাকে।

উল্লেখ্য, নেপালে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কিছু ভূমিকম্পে ব্যাপক প্রাণহানি এবং ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটেছে। ২০১৫ সালের ২৫ এপ্রিল রাজধানী কাঠমান্ডু এবং পোখারা শহরের মধ্যবর্তী স্থানে রিখটার স্কেলে ৭.৮ মাত্রার শক্তিশালী এক ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে দেশটিতে অন্তত ৮ হাজার ৯৬৪ জন নিহত এবং প্রায় ২২ হাজার মানুষ আহত হন।

‘গোর্খা ভূমিকম্প’ নামে পরিচিত সেই ভূমিকম্পের আঘাতে উত্তর ভারতের বেশ কয়েকটি শহরও কেঁপে উঠেছিল। এর পাশাপাশি কম্পন অনুভূত হয়েছিল পাকিস্তানের লাহোরে, তিব্বতের লাসা এবং বাংলাদেশের ঢাকাতেও। সেই ভূমিকম্পের পর কাঠমান্ডু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বন্ধ করে দেওয়া হয়।

এছাড়া ওই ভূমিকম্পে মাউন্ট এভারেস্টে তুষারপাতের ঘটনা ঘটে। এতে ২২ জনের মৃত্যু হয়। পরে একই বছরের ১২ মে বড় ধরনের আফটারশক অনুভূত হয়। এই আফটারশকের কেন্দ্রস্থল ছিল কাঠমান্ডু এবং মাউন্ট এভারেস্টের মধ্যবর্তী চীন সীমান্তের কাছের অঞ্চল। এতে ২০০ জনেরও বেশি মানুষ মারা যান এবং আহত হন ২ হাজার ৫০০ জনেরও বেশি।

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2017 ithostseba.com
Design & Developed BY Hostitbd.Com
Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com